আসসালামু আলাইকুম। আমি হুমায়ন কবীর আপনাদের আজ খুব পরিচিত একটি টিপস । আপনারা অনেকেই জানেন এবং ব্যবহার করেন আবার অনেক জানেন কিন্তু কখনও ভেবে দেখেননি এই মজার বিষয়টি। তাহলে আসুন দেখে নিন আজ কোন বিষয়টি নিয়ে বলতে চাই আপনাকে
আমরা জানি যে, জনপ্রিয় একটি সার্চ ইঞ্জিন হল গুগল। আর গুগলের একটি সেবা হলো গুগল ড্রাইভ। এটি ব্যবহার করে সহজে ও নিরাপদে ফাইল রাখা যায়। ক্লাউডে ফাইল সংরক্ষণ করে বলে গুগল ড্রাইভের বেশ কিছু সুবিধা আছে। এগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—
মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ট্যাবলেটসহ যেকোনো যন্ত্র থেকে ব্যবহার করা যায়।
কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন নষ্ট হলে বা হারিয়ে গেলেও ফাইল নষ্ট কিংবা হারাবে না।
ছবি, ওয়ার্ড ডকুমেন্ট, পিডিএফ, অডিও, ভিডিওসহ ছোট-বড় সব ধরনের ফাইল সংরক্ষণ করা যায়।
ছবি, ওয়ার্ড ডকুমেন্ট, পিডিএফ, অডিও, ভিডিওসহ ছোট-বড় সব ধরনের ফাইল সংরক্ষণ করা যায়।
অনলাইন ও অফলাইন দুভাবেই
কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে গুগল ড্রাইভের অ্যাপ ইনস্টল করলে সংরক্ষিত ফাইলগুলো কম্পিউটার বা মোবাইলের নির্ধারিত ফোল্ডারে জমা হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী অনলাইন বা অফলাইনে থাকা অবস্থায় ফাইল খোলা ও হালনাগাদ করা যায়। অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস-চালিত যেকোনো যন্ত্র ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের যেকোনো কম্পিউটারের জন্য অ্যাপ পাওয়া যায়।
যেকোনো স্থান থেকে ব্যবহার করা যায়
আপনি যেখানেই থাকুন না কেন, ব্যবহৃত যন্ত্র থেকে জিমেইলে ঢুকলেই গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করা যাবে। সেখানে আপনার সংরক্ষিত সবকিছুই পাওয়া যাবে। এতে প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সব সময় বহন করতে হবে না এবং হারিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে না।
কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে গুগল ড্রাইভের অ্যাপ ইনস্টল করলে সংরক্ষিত ফাইলগুলো কম্পিউটার বা মোবাইলের নির্ধারিত ফোল্ডারে জমা হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী অনলাইন বা অফলাইনে থাকা অবস্থায় ফাইল খোলা ও হালনাগাদ করা যায়। অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস-চালিত যেকোনো যন্ত্র ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের যেকোনো কম্পিউটারের জন্য অ্যাপ পাওয়া যায়।
যেকোনো স্থান থেকে ব্যবহার করা যায়
আপনি যেখানেই থাকুন না কেন, ব্যবহৃত যন্ত্র থেকে জিমেইলে ঢুকলেই গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করা যাবে। সেখানে আপনার সংরক্ষিত সবকিছুই পাওয়া যাবে। এতে প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সব সময় বহন করতে হবে না এবং হারিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে না।
সংযুক্ত ফাইল সহজেই পাঠানো যায়
জিমেইলে ২৫ মেগাবাইটের বেশি কোনো ফাইল যুক্ত করতে হলে গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করতে হয়। আবার ড্রাইভে থাকা যেকোনো ফাইলসহ জিমেইলে সরাসরি যুক্তও করা যায়। ই-মেইলে আসা যেকোনো ফাইল ড্রাইভে সংরক্ষণ করা যায়। এ জন্য ইমেইলে যুক্ত ফাইলের ওপর মাউস নিলে ড্রাইভে সংরক্ষণ করার একটি অপশন দেখাবে।
গুগলের প্রত্যেক ব্যবহারকারী জিমেইল, গুগল ড্রাইভ ও গুগল ফটোজ ব্যবহারের জন্য ১৫ গিগাবাইট জায়গা পেয়ে থাকে। এর বেশি প্রয়োজন হলে প্রিমিয়াম সেবা গ্রহণ করতে হবে।
জিমেইলে ২৫ মেগাবাইটের বেশি কোনো ফাইল যুক্ত করতে হলে গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করতে হয়। আবার ড্রাইভে থাকা যেকোনো ফাইলসহ জিমেইলে সরাসরি যুক্তও করা যায়। ই-মেইলে আসা যেকোনো ফাইল ড্রাইভে সংরক্ষণ করা যায়। এ জন্য ইমেইলে যুক্ত ফাইলের ওপর মাউস নিলে ড্রাইভে সংরক্ষণ করার একটি অপশন দেখাবে।
গুগলের প্রত্যেক ব্যবহারকারী জিমেইল, গুগল ড্রাইভ ও গুগল ফটোজ ব্যবহারের জন্য ১৫ গিগাবাইট জায়গা পেয়ে থাকে। এর বেশি প্রয়োজন হলে প্রিমিয়াম সেবা গ্রহণ করতে হবে।
নতুন ফাইল ও ফোল্ডার
কম্পিউটারের মতোই গুগল ড্রাইভে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফাইল ও ফোল্ডার তৈরি করা যায়। তৈরি করা ফাইল সবার সঙ্গে শেয়ার করা যায় সহজেই। ফাইল সংরক্ষণ করা ছাড়া ও গুগল ড্রাইভের রয়েছে গুগল ডকস সুবিধা নিয়ে ফাইল তৈরি করা যায়। যেখানে দৈনন্দিন কাজের জন্য ফাইল তৈরি ও হালনাগাদ করা যায়। বহুল ব্যবহৃত ওয়ার্ড, এক্সেলসহ বেশির ভাগ অফিস অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যায়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে রিয়েল টাইম আপডেট অর্থাৎ একসঙ্গে সব জায়গায় এবং সব যন্ত্রে ফাইল হালনাগাদ হয়। অর্থাৎ একটি ফাইল একই সময়ে একাধিক স্থান থেকে ব্যবহার করা যায়।
গুগল ফরমে সহজেই তথ্য সংগ্রহ করা যায়
কাজের প্রয়োজনে তথ্য সংগ্রহ ও তা বিশ্লেষণের জন্য রয়েছে গুগল ফরম। ফরমে পূরণকৃত তথ্য স্প্রেডশিটে সহজেই সংগ্রহ করা যায় ও তা প্রয়োজন অনুযায়ী বিশ্লেষণ করে ফলাফল তৈরি করা যায়।
কম্পিউটারের মতোই গুগল ড্রাইভে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফাইল ও ফোল্ডার তৈরি করা যায়। তৈরি করা ফাইল সবার সঙ্গে শেয়ার করা যায় সহজেই। ফাইল সংরক্ষণ করা ছাড়া ও গুগল ড্রাইভের রয়েছে গুগল ডকস সুবিধা নিয়ে ফাইল তৈরি করা যায়। যেখানে দৈনন্দিন কাজের জন্য ফাইল তৈরি ও হালনাগাদ করা যায়। বহুল ব্যবহৃত ওয়ার্ড, এক্সেলসহ বেশির ভাগ অফিস অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যায়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে রিয়েল টাইম আপডেট অর্থাৎ একসঙ্গে সব জায়গায় এবং সব যন্ত্রে ফাইল হালনাগাদ হয়। অর্থাৎ একটি ফাইল একই সময়ে একাধিক স্থান থেকে ব্যবহার করা যায়।
গুগল ফরমে সহজেই তথ্য সংগ্রহ করা যায়
কাজের প্রয়োজনে তথ্য সংগ্রহ ও তা বিশ্লেষণের জন্য রয়েছে গুগল ফরম। ফরমে পূরণকৃত তথ্য স্প্রেডশিটে সহজেই সংগ্রহ করা যায় ও তা প্রয়োজন অনুযায়ী বিশ্লেষণ করে ফলাফল তৈরি করা যায়।
WoW !!! Very Fine
ReplyDelete